সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Kaaler sondi

  কালের সন্ধি Biddamay Sarkar অজপাড়া গায়ের এক কলেজে এইচ এস সি পরীক্ষা চুকিয়েছি অনিরুদ্ধ নন্দি।শ্যামনগর মহাবিদ্যালয়" কলেজের নাম।  নিতান্তই অজপাড়া বলা চলে না। এতে নগরায়নের পদযাত্রা শুরু হয়েছে মাত্র। অনিরুদ্ধ এই কলেজের নামজাদা ছাত্রই ছিলো বটে। কবিতা লিখতে ও আবৃত্তিতে অনিরুদ্ধ কলেজে অদ্বিতীয়।  তার আরেকটা মস্ত গুন ছিলো, সেটাও কোনো দিক থেকে কম নয়। তা হলো ; গুছিয়ে যুক্তি তর্ক করা। অল্পদিনেই তার খ্যাতি কলেজের গন্ডি পেরিয়ে গেছে । বাজারে, খালের পাড়ের বাড়িগুলোতে অনিরুদ্ধের কথাই আলোচনা হয়। শান্ত স্বভাবের জন্য তাকে ভালোবাসতো সবাই। অনেকেই অনিরুদ্ধের কাছে আসে ছেলেকে পড়ানোর জন্য। কিন্তু সে পড়াতে রাজি হয়নি। তার পড়াশোনার পরে বাকি সময়টা সাহিত্য চর্চা করে কাটিয়ে দেয়। এভাবে বেশকিছু দিন কেটে যায়। প্রমিলা নামের এক মেয়ে পড়তো একই কলেজে।  অনিরুদ্ধ মেয়েটির প্রেমে পড়ে যায়। সত্যি বলতে, কোনো মেয়ের প্রতি এই প্রথম তার মনে প্রেম জেগে উঠেছে। কিন্তু মুখ ফুঠে এখনো কিছুই বলা হয় নি।  দুটি মন যে অত কাছাকাছি আসতে চায়, এত আকর্ষণ করে, দুর্দমনীয় আকর্ষণ। গতকাল পরযন্ত ও তার বোধগম্য ছিলো না। যে অনি পড়া...

ওগো প্রেয়সী

  ওগো প্রেয়সী বিদ্যাময় সরকার মন উদাসী হইলো ওগো ওচেনা প্রেয়সী কাজল মাখা মায়াবী চোখের পাতা আমার পরাণ দোরে আসি ছড়িয়ে দিলো প্রণয়বার্তা। ফাগুনের দখিনা বাতাসে আমার হৃদয় প্রাঙ্গন পঞ্চরঙ্গে রাঙিয়ে গিয়েছ চলে চৈত্রের শুষ্ক বাতাস, আসমান - জমিনে খরা যেমন তেমনি আমি ও আমার মন তুমি বিহনে নিঝুম রাতে, নিবিড় স্বপনে ক্ষনে - ক্ষনে যাই হারায়ে বাতায়ন ধারে আছি গো একেলা বসি কিশোরী সাঝে, ডিঙি নায়ের চড়ে -তুলিছ ফুল তরঙ্গ মাঝে সুমধুর ঝঙ্কারে গাইছো গান আর যাচ্ছ মালা গাথি আনমনে আছি বসে তোমারি আশে বলে দিয়েছি তা চকোরের কাছে নাও ভিড়িয়ে লও না আমায় সুরমার তটে তোমায় নিয়ে যাবো আমি, নীল পরির দেশে প্রতীক্ষার প্রহর গুনে; নীল আকাশ, ছোট পাখপাখালির দল, দূরের ঐ সবুজ বন দেখবে বলে আমাদেরই প্রলয়লীলা এলোরে......এলো হায় সেই মধুরও লগন